Not known Factual Statements About Bangladesh
Wiki Article
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে তিনিই তৃতীয় প্রেসিডেন্ট যাকে অভিশংসিত হতে হয়েছিল। ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে তিনি ডেমোক্র্যাট প্রতিদ্বন্দ্বী জো বাইডেনের বিরুদ্ধে ‘নেতিবাচক কোনও বিষয়’ খুঁজে বের করার জন্য বিদেশি সরকারকে চাপ দিয়েছিলেন। ডেমোক্র্যাট নেতৃত্বাধীন প্রতিনিধি পরিষদে তাকে অভিশংসিত করা হলেও রিপাবলিকান নেতৃত্বাধীন সেনেটে তিনি খালাস পান।
সেই সাথে তার 'রিমেইন ইন মেক্সিকো' বা 'মেক্সিকোতেই থাকো' নীতি তিনি পুনরায় কার্যকর করার ঘোষণা দিয়েছেন। সীমান্ত এলাকায় আরো সৈনিক ও জনবল পাঠানো হবে বলেও তিনি ঘোষণা দিয়েছেন।
শপথ গ্রহণের পর দেয়া বক্তব্য পানামা খাল প্রসঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ' এটা এমন একটা বোকা উপহার, যা আমাদের কখনো তৈরি করাই উচিত হয়নি'।
নিজের রাজনৈতিক প্রত্যাবর্তনের প্রসঙ্গ টেনে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, মার্কিন নাগরিকরা কথা বলেছেন।
জর্জিয়ার মধ্যবয়সি নারীর কাছ থেকে জানতে চাওয়া হয়েছিল, কেন তিনি হ্যারিসকে পছন্দ করেন, তার জবাব ছিল, কারণ, তিনি সব বিষয়ে ট্রাম্পের একেবারে উল্টো অবস্থানে আছেন।
এরপর ২০২২ সালের মধ্যবর্তী নির্বাচনে রিপাবলিকানদের দুর্বল প্রত্যাবর্তনে তাকে দায়ী করা সত্ত্বেও প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থী হিসাবে নিজের দলের মনোনয়ন চেয়ে লড়াইয়ের ময়দানে নামেন। ক্রমে অন্যান্য রিপাবলিকান সদস্যদের মনোনয়নের দৌড়ে পিছনে ফেলে দেন।
আরেক নারী বলেছেন, ''কোভিডের আগে সবকিছু ভালো ছিল। গত তিন বছরে কিছুই হয়নি। আমরা সেই সময়ে ফিরে যেতে চাই।''
চীন ইস্যুতে ট্রাম্পের নরম সুর, ৩ শতাংশ কমলো স্বর্ণের দাম
শেষ সময়ের প্রচারে ইস্ট কোস্টের তিনটি সুইং স্টেটে প্রচারে ট্রাম্প, হ্যারিস ব্যস্ত ছিলেন মিশাগানে।
প্রসঙ্গত, যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় জরিপগুলো ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, মিজ হ্যারিস উদারপন্থী ভোটারদের উদ্দীপ্ত এবং মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করতে সক্ষম হলেও নির্বাচনি দৌড়ে কিন্তু এখনও স্থিতিবস্থায় রয়েছেন।
তার সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্টসহ এক ডজনেরও বেশি বিরোধীরা তাকে চ্যালেঞ্জ জানালেও বিতর্কের মঞ্চ এড়িয়ে যান ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর পরিবর্তে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে নিশানা করে ক্রমাগত সমালোচনা করতে থাকেন।
জানুয়ারির ১৮ তারিখে যুক্তরাজ্যের হাউস অব কমন্সে ট্রাম্পের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা যায় কি না এ নিয়ে বিতর্কের আয়োজন করা হয়[৭৭] কিন্তু সেই বিতর্ক ফলপ্রদ হয় নি কেননা যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্যদের নিষেধাজ্ঞা আরোপের আইন পাস করার কোনরূপ ক্ষমতা নেই। তবে তিন ঘণ্টার চেয়েও বেশি চলা এই বিতর্কে সংসদের উভয় পক্ষের সদস্যদের ট্রাম্পকে "পাগল" এবং "জঘন্য" হিসেবে আখ্যায়িত করতে শোনা যায়।[৭৮]
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫ ও ৪৭তম রাষ্ট্রপতি
বিবিসির ওপর কেন আপনি আস্থা রাখতে পারেন
https://dailysabasbd.com/